আমাদের সাফল্য: প্রযুক্তি নির্ভর ক্যারিয়ার গড়ার গল্প
শুধু পড়াশোনা শেষ করাই আজকের বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ নয়—চ্যালেঞ্জটা হচ্ছে, “পড়াশোনা শেষ করার পর কী করবো?” ডিগ্রি আছে, স্বপ্ন আছে… তবু লাখ লাখ তরুণ-তরুণী ক্যারিয়ার গড়ার প্রতিযোগিতায় বারবার হোঁচট খাচ্ছেন, কারণ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার মূলমন্ত্র এখন আর কেবল ‘সনদ’ নয়— বরং দক্ষতা। বাংলাদেশে এই মুহূর্তে ২৬ লাখের বেশি শিক্ষিত বেকার। আর প্রতি বছর তাদের তালিকায় যোগ হচ্ছে আরও প্রায় ২ লাখ নতুন মুখ। এই বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে, চাকরি না পাওয়া মানেই ব্যর্থতা নয়— বরং সেটা হতে পারে নতুন কিছু শেখার, নিজের গল্প নতুন করে লেখার সুযোগ।
‘বিদ্যাবাড়ি আইটি’- উন্নত বিশ্বের ন্যায় প্রযুক্তিতে দক্ষ জনগোষ্ঠী গড়ে তোলাই যখন লক্ষ্য—
সময় এখন এমন এক জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে, যেখানে শুধু বই মুখস্থ করলেই চলবে না— চাকরি হোক বা ব্যবসা, স্কিল ছাড়া কেউই বেশিদিন প্রতিযোগিতার বাজারে টিকবে না। তাই, ২০২৪ সালে এক কর্মদক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরি করার লক্ষ্য নিয়ে প্রতিষ্ঠা হয় বিদ্যাবাড়ি আইটি। দেশের অন্যতম প্রযুক্তিনির্ভর অনলাইন স্কিল ট্রেইনিং প্ল্যাটফর্ম। প্রতিষ্ঠানটির নেতৃত্বে আছেন প্রেরণাদায়ী একজন মানুষ, জনাব এম আই প্রধান মুকুল স্যার। যার অভিজ্ঞতা আর দূরদর্শিতার সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন একদল দক্ষ আইটি এক্সপার্ট— যারা শুধু কোর্সই করান না, বরং একেকজন স্বপ্নবাজের ভবিষ্যৎ গড়তে সহযোগিতা করেন।বিদ্যাবাড়ি আইটির যে স্কিল কোর্সগুলো শুধু শেখায় না,ক্যারিয়ার বদলে দেয়-
- AI Workflow Mastery (ChatGPT, Canva, Midjourney)
- AI Motion Mastery (Runway ML to After Effects)
- Ethical Hacking & Cyber Security
- Digital Marketing
- 2D/3D Cartoon Animation
- UI/UX Design
- Supply Chain Management
- Video Editing with Motion Graphics
- Content Marketing (FB, Insta, TikTok)
- YouTube Marketing
আসবে সফলতা, যদি থাকে যুগোপযোগী দক্ষতা!!
আমরাই পারি নিজের গল্প নিজের মতো করে লিখতে অথবা বদলে দিতে। আর সেজন্য দরকার দক্ষ মেন্টরের সাহচর্যে সঠিক গাইডলাইন। আর এখানেই বিদ্যাবাড়ি আইটি অন্য সবার থেকে এগিয়ে। বর্তমানে আমাদের ২৫ জন নিবেদিত মেন্টরের অধীনে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন ১৫০০+ স্কলার।
মাত্র এক বছরের মধ্যে ৫০০+ শিক্ষার্থী বিদ্যাবাড়ি আইটির কোর্স করে চাকরি বা আয় শুরু করেছেন। কারও আয় ২০-৫০ হাজার টাকা, কেউ আবার নিজের টিম বানিয়ে দেশের বাইরের ক্লায়েন্টদের সাথেও কাজ করছেন।
যাদের একসময় বলা হতো ‘বেকার’,
আজ তারাই নিজেদের নতুন পরিচয়ে গর্বিত—
স্বাবলম্বী, আত্মবিশ্বাসী, আর নিজের ভাগ্য নিজেই গড়া মানুষ
শুধু শহরে নয়, এই বদলের হাওয়া বইছে গ্রামেও
বিদ্যাবাড়ি আইটির সকল প্রোগ্রাম অনলাইন ভিত্তিক হয়ায় গ্রামের ছেলে-মেয়েরাও ঘরে বসেই মোবাইল বা ল্যাপটপ দিয়ে এই স্কিলগুলো শিখে হয়ে উঠছেন—
সফল ফ্রিল্যান্সার
স্থানীয় প্রতিষ্ঠানে দক্ষ কর্মী
কেউ আবার উদ্যোক্তা হয়ে গড়ে তুলছেন নিজের বিজনেস।
আমরা বিশ্বাস করি—
নতুন স্কিল মানেই, নতুন সুযোগ।
তাই আর বেকারত্ব নয়—
আপনার দক্ষতায় গড়া সাফল্যের গল্প হোক, আগামী প্রজন্মের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা।
শুধু বিশ্বাস রাখুন, আপনিও পারবেন।
শুরুটা সাহস নিয়ে করুন।
বাকি পথে আমরা আছি সর্বোচ্চ সহযোগিতা নিয়ে আপনাকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিতে।